চট্টগ্রাম প্রতিনিধি আহমদ রেজা
রোববার সন্ধ্যায় ইছানগর এস.আলম সুগার মিলে ভয়াবহ আগুনের উৎপত্তি।
রোজানের ১লক্ষ মেট্রিক টন চিনি গুদামজাত করার হয় বলে জানা যায়।চিনি মিশে রিফারিংয়ের মাধ্যমে প্রক্রিয়া করণে করে। বাজার জাত উপযোগী প্যাকিং করবেন বলে কর্মচারীরা কাজে ব্যস্ত। আজ ও তারা প্রতিদিনের মত নিজেদের কাজের ব্যস্ত সময়ে কাজে কাটাছেন। মিলে মিশের বেল্টের কাজ না থাকলে যার য়ার কাজ করা নিয়ে ব্যস্ততায় থাকে। কিন্ত হঠাৎ কর্মচারীরা দেখে মিলে আগুনের সূত্র পাত ঘটে।কর্মচারীরা আগুন আগুন বলে নিজেদের নিরাপত্তার জন্য বেরিয়ে পরে।ধীরে ধীরে আগুন মিলে ছড়িয়ে পড়ে। মিলের কর্মচারীদের তথ্য মতে জানা যায় । কি ভাবে, কোনো মিশিন বা কোনো কিছু চালু ছিলোনা বেল্ট ও বন্ধ ছিলে।কিভাবে হয়েছে তারা তা সঠিক বলতে পারেনা।গুদামে চিনি ও প্যাকেট জাত করনের জিনিসপত্র ছিলো বলেন তারা সব কিছু আগুনে পুড়ি ছায়। এ বিষয়ে কর্ণফুলী উপজেলা,পটিয়া,বেইল্লা পারা ক্রোরাসিন নতুন ফায়ার সার্ভিস ইউনিট,ও নেভীর প্রশিক্ষণ ফায়ার সার্ভিস ইউনিট, ১৮ ইউনিট যুক্ত হয়ে অগ্নি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালিয়ে যান।মোট একুইশ ফায়ার সার্ভিস ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণ কাজ চালিয়ে যায়। ইছানগর এলাকায় সুগার মিলে যদি জনমানের বা কর্মচারীদের কোন ক্ষয়ক্ষতি না হলে।এস.আলম সুগার মিল পুড়ে গিয়ে চিনির কোনো কিছু সরানোর সুযোগ হয়নি।ফায়ার সার্ভিসে সব ইউনিট চেষ্টা করে চিনি গুদাম থেকে সরানোর সুযোগ হয়নি। এখানো টানা চার ঘন্টা ফায়ার সার্ভিসের টিমে কাজ করে কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আনলে ও চিনি গুলো সরিয়ে আনতে সক্ষম হয়নি।এতে কোম্পানির ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলা যায়। সে সাথে কর্ণফুলীর থানা ওসি সহ বিভিন্ন প্রশাসনিক কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে পযর্বেক্ষণ করে তদন্ত কমিটি করে।বিষয়ে আলোকে দেখবেন বলে জানান।
কর্ণফুলী উপজেলা চর পাথর ঘাটা ইছানগর এলাকায় এস.আলম সুগার মিলে ভয়াবহ আগুন
RELATED ARTICLES